§ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও
ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি অনুসরণ
§ সংখ্যালঘু মুসলিম
সম্প্রদায়সহ পিছিয়ে পড়া মানুষের স্বার্থ রক্ষা
§ নারী সমাজের নিরাপত্তার
ওপর বিশেষ নজর —
সমাজবিরোধী
কার্যকলাপ রোধে কঠোর পদক্ষেপ
§ কৃষি উৎপাদনের সাফল্যকে
আরো সংহত করা ও ভূমিসংস্কারের অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করা
§ উৎপাদিত ফসলের লাভজনক
দাম পাওয়ার ব্যবস্থা — ক্ষুদ্র, প্রান্তিক ও মাঝারি
কৃষকের কাছ থেকে সরকারের প্রয়োজনমত ফসল ক্রয় করা
§ ত্রিস্তর পঞ্চায়েত
ব্যবস্থায় গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনা ও পঞ্চায়েত ব্যবস্থায় গ্রামীণ জনগণ বিশেষত
গরিবদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ সুনিশ্চিত করা
§ নগরায়নের পরিকল্পিত
উদ্যোগ —নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের
আবাসনের জন্য সরকারি উদ্যোগ বাড়ানো — সরকারি পরিবহন ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়ন — বস্তিবাসীদের বাসস্থানের
নিরাপত্তা
§ খাদ্য সুরক্ষার ওপর
গুরুত্ব ও সার্বজনীন রেশন — গরিবদের জন্য ২ টাকা কেজি চাল বা আটা সপ্তাহে ৩৫ কেজি করে
প্রতি পরিবারে সরবরাহ — নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য বাজার থেকে কম দামে সরবরাহ — সকলের জন্য বিশুদ্ধ
পানীয় জলের ব্যবস্থা করা
§ শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি
পনেরো হাজার টাকা নিশ্চিত করা — বন্ধ কারখানার শ্রমিকদের মাসে আড়াই হাজার টাকা ভাতা ও
সস্তায় রেশন —
বন্ধ চটকল
এবং চা-বাগান শ্রমিকদের সমস্যা সমাধানে বিশেষ নজর
§ ছোট ও মাঝারি শিল্পের
ওপর গুরুত্ব —
বৃহৎ শিল্প
গড়ার উদ্যোগ —
তথ্য, জৈবপ্রযুক্তি এবং
কৃষিভিত্তিক শিল্পের সম্ভাবনাগুলির সদ্ব্যবহার—কৃষিভিত্তিক শিল্প, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, ম্যানুফ্যাকচারিং
শিল্পসহ ইস্পাত,
অটোমোবাইল, পেট্রোকেম, বিদ্যুৎ, সিমেন্ট, চামড়া, বস্ত্রশিল্প স্থাপনের
উদ্যোগ
§ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির
যথাযথ প্রয়োগ —
সমাজের
সর্বস্তরে বিজ্ঞানমনস্কতা গড়ে তোলা—জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষায় জোর
§ বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি — গরিব অংশের মানুষের জন্য
বিদ্যুতের দামে ভরতুকি
§ শিক্ষাক্ষেত্রে বাজেটের
অন্তত ২০ শতাংশ বরাদ্দ — নিরক্ষরতা নির্মূল করা — শিক্ষায়তনে গণতন্ত্র — শিক্ষায় বেসরকারিকরণ, বাণিজ্যিকীকরণ ও
সাম্প্রদায়িকীকরণ বন্ধ করা — ভর্তির পদ্ধতি স্বচ্ছ করা — শিক্ষকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ — স্বচ্ছতা বজায় রেখে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিতে শূন্যপদ পূরণ — মাদ্রাসা শিক্ষাকে আরো সুসংহত, উন্নত ও প্রসারিত করা — বৃত্তিমূলক, কর্মসংস্থানমুখী শিক্ষার
ওপর জোর —
সমস্ত
অস্থায়ী শিক্ষকদের প্রতি সদর্থক দৃষ্টিভঙ্গি — ছাত্র সংসদগুলির নিয়মিতভাবে
গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচন
§ স্বাস্থ্য পরিষেবাকে আরো
উন্নত করা ও ওষুধের দাম যথাসম্ভব নিয়ন্ত্রণ
§ রাজ্য প্রশাসন দায়বদ্ধ ও
সংবেদনশীল করা হবে — অবাঞ্ছিত
রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করা হবে
§ পরিকল্পনা পর্ষদকে আরো
কার্যকর করা —
বাংলা
ভাষাকে প্রশাসনের সর্বক্ষেত্রে উৎসাহিত করার পাশাপাশি হিন্দি, নেপালি, উর্দু, সাঁওতালি ভাষার মর্যাদা
অক্ষুণ্ণ রাখা
§ বেআইনী চিট ফান্ডগুলির
দাপট রোখা —
চিট ফান্ডের
কর্মকর্তা ও তাদের সহযোগীদের দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা করা — জনগণের টাকা ফেরত দেওয়া
§ কেন্দ্রের সরকারের
জনবিরোধী নীতি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম জারি থাকবে — রাজ্যগুলির সাংবিধানিক অধিকার
হরণের প্রতিবাদে রাজ্য সরকার সতর্ক থাকবে — কেন্দ্রের সংগৃহীত মোট রাজস্বের
৫০ শতাংশ রাজ্যকে দিতে হবে — নদীভাঙন, বন্দরের নাব্যতা রক্ষায়, দার্জিলিঙের পার্বত্য এলাকায়
পুঁজি বিনিয়োগে কেন্দ্রের ভরতুকির জন্য প্রয়াস — উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনে
কেন্দ্রের কাছে সাহায্যের দাবি
No comments:
Post a Comment